Summary
বিজ্ঞান বা পদার্থবিজ্ঞান চর্চার জন্য বিভিন্ন পরিমাপ প্রয়োজন হয়, যার মধ্যে গ্যালাক্সির দৈর্ঘ্য (6×1024m) এবং নিউক্লিয়াসের ব্যাসার্ধ (1×10-15m) অন্তর্ভুক্ত। এই বিশাল পার্থক্য মাপার জন্য আন্তর্জাতিকভাবে কিছু SI উপসর্গ বা গুণিতক তৈরি করা হয়েছে। গুণিতক ব্যবহারের মাধ্যমে একটি ছোট উপসর্গ লিখে বড় বা ছোট সংখ্যা বোঝানো সম্ভব। উদাহরণস্বরূপ, এক হাজার মিটারকে এক কিলোমিটার এবং দশ লক্ষ বাইটকে এক মেগাবাইট বলা হয়।
টেবিল 1.05: SI ইউনিটে ব্যবহৃত গুণিতক বা উপসর্গ
- ডেকা (da) - 101
- হেক্টা (h) - 102
- কিলো (k) - 103
- মেগা (M) - 106
- গিগা (G) - 109
- টেরা (T) - 1012
- পেটা (P) - 1015
- এক্সা (E) - 1018
- ডেসি (d) - 10-1
- সেন্টি (c) - 10-2
- মিলি (m) - 10-3
- মাইক্রো (μ) - 10-6
- ন্যানো (n) - 10-9
- পিকো (p) - 10-12
- ফেমটো (f) - 10-15
- এটো (a) - 10-18
বিজ্ঞান বা পদার্থবিজ্ঞান চর্চা করার জন্য আমাদের নানা কিছু পরিমাপ করতে হয়। কখনো আমাদের হয়তো গ্যালাক্সির দৈর্ঘ্য মাপতে হয় () আবার কখনো একটা নিউক্লিয়াসের ব্যাসার্ধ মাপতে হয়(); দূরত্বের মাঝে এই বিশাল পার্থক্য মাপার জন্য সব সময়েই একই ধরনের সংখ্যা ব্যবহার করা বুদ্ধিমানের কাজ নয়, তাই আন্তর্জাতিকভাবে কিছু SI উপসর্গ বা গুণিতক (prefix) তৈরি করে নেওয়া হয়েছে। এই গুণিতক থাকার কারণে একটা ছোট উপসর্গ লিখে অনেক বড় কিংবা অনেক ছোট সংখ্যা বোঝাতে পারব। উপসর্গগুলো টেবিল 1.05 এ দেখানো হয়েছে। আমরা দৈনন্দিন জীবনে কিন্তু এগুলো সব সময় ব্যবহার করি। দূরত্ব বোঝানোর জন্য এক হাজার মিটার না বলে এক কিলোমিটার বলি। ক্যামেরার ছবির সাইজ বোঝানোর জন্য দশ লক্ষ বাইট না বলে এক মেগাবাইট বলি!
| ডেকা | da | |
| হেক্টা | h | |
| কিলো | k | |
|
মেগা |
M | |
| গিগা | G | |
| টেরা | T | |
| পেটা | P | |
| এক্সা | E |
| ডেসি | d | |
| সেন্টি | c | |
| মিলি | m | |
| মাইক্রো | ||
| ন্যানো | n | |
| পিকো | p | |
| ফেমটো | f | |
| এটো | a |
Read more